From 08th May 2024 to 14th May 2024 National Thalassemia Survey 2024 field level collection work is going on.
দেশের উন্নয়নের জন্য অন্যতম প্রধান শর্ত হলো সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা। সঠিক পরিকল্পনার জন্য প্রয়োজন সময়োপযোগী সঠিক পরিসংখ্যান। পরিসংখ্যান যত নির্ভুল হবে নীতি নির্ধারকদের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ তত সহজতর হবে। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের পর বাংলাদেশে সঠিক পরিকল্পনা প্রণয়ন, উন্নয়ন ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণে পরিসংখ্যানের গুরুত্ব উপলব্ধি করে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুদূরপ্রসারী চিন্তাধারার ফলশ্রুতিতে ও তাঁর দিক-নির্দেশনায় ১৯৭৪ সালে আগষ্ট মাসে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা ৪টি পরিসংখ্যান অফিস (পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিসংখ্যান ব্যুরো, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীন কৃষি পরিসংখ্যান ব্যুরো ও কৃষি শুমারি কমিশন এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন আদমশুমারি কমিশন)-কে একীভূত করে সৃষ্টি করা হয় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। দেশের উন্নয়নমূলক পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশাসনিক কর্মকান্ডের জন্য নির্ভরযোগ্য ও সাম্প্রতিক তথ্য সরবরাহ করা পরিসংখ্যান ব্যুরোর দায়িত্ব। এছাড়া জাতীয় এবং স্থানীয় পরিকল্পনা প্রণয়নে নিয়োজিত পরিকল্পনাবিদ, সরকারি ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ, সংকলন ও প্রকাশের দায়িত্ব বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো নিয়মিতভাবে পালন করে আসছে। অন্যদিকে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ জাতীয় পরিসংখ্যান বিষয়ক সকল নীতি নির্ধারণ করে এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো নীতিমালা বাস্তবায়নের নিমিত্ত প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করে থাকে।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পণা মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগাধীন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন শুমারি ও জরিপ বাস্তবায়ন ও সময়ে সময়ে সরকারের বিভিন্ন আদেশ এবং নিয়মিত দাপ্তরিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে এ অফিসের মূল কাজ।
যোগাযোগ:
উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা
উপজেলা পরিসংখ্যান অফিস,
উপজেলা কমপ্লেক্স,
তজুমদ্দিদিন।
ভোলা।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS